করোনার থাবা সারা পৃথিবীজুড়ে। আগে দুরে বিপদ ছিল এখন প্রতিবেশী দেশগুলোর কাহিল অবস্থা। অকক্সিজেন নেই, ওষুধ নেই- লাশ সৎকার এর ব্যবস্থা নেই, নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হচ্ছে মৃতদেহ।
এমন বৈশ্বিক বিপদে সরকার নিষেধ করছিল, ঈূদে ঘরে থাকুন, শহরের বাইরে যাবেন না। ঝুুঁকি ও সমালোচনার মাঝেও জীবিকার দিকেও নজর দিয়ে শপিং মল, শহরের গন পরিবহন ও খুলে দিয়েছিল। সরকারের ধারনা ছিল মানুষ সারা পৃথিবীতে যে মৃত্যুর মিছিল দেখে সতর্ক হবে।
কিন্তু সব সতর্কতা আমলে না নিয়ে মানুষের বেপরোয়া আচরন দেখিয়ে বাড়ির দিকে পা বাড়ানোর ঘটনা সরকারকে চিন্তায় ফেলেছে।
একদিকে দেশের ভেতর ভারতীয় প্রজাতির উপস্থিতি পাওয়া গেছে তার উপর মানুষের বেপরোয়া চলাফেরায় সরকার চিন্তিত।
গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ সংক্রামন ও মৃত্যুর হার বেড়ে গেলে সরকারের নেয়া জরুরী কিছু সিদ্ধান্ত ইতিবাচক ফল এনেছিল।
কিন্তু ঈদকে উপলক্ষ করে মানুষের চলাচল সরকারকে চিন্তায় ফেলেছে৷
ঈদের দিন সকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এক সংবাদ সম্মেলনে সেটা বলেছেন।
তবে আশার কথা হলো বিপুল সংখ্যক মানুষ এবার ঢাকায় রয়ে গেছেন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে।
তবে যারা শহর ছেড়েছেন বিপদের কারন হতে পারেন তারা। ঈদের পরে যেতে হতে পারে আবার লক ডাউনে।