
নিম্নবিত্তের জীবনযাপনে চাপ বাড়ছে
———–করোণাকালে অর্থনীতির উপর চাপ সৃষ্টি হওয়ায় নুতন করে এক কোটি ষাট লক্ষ মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে চলে গেছে। দেশে পুর্বে দুই কোটিরও বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করতো। করোনাকালে সারা পৃথিবীর অর্থনীতি চাপের মুখে পড়ে লকডাউনের কারণে।
কর্মহীন হয়ে পড়ে কোটি কোটি মানুষ। বাংলাদেশে করোনাকালেও বৈদেশিক মুদ্রায় আয় বাড়লেও দারিদ্র্যতা হ্রাস না হয়ে বরঞ্চ বেড়েছে। বিনিয়োগ ঋণ প্রবাহ হ্রাস পাওয়ায় রিজার্ভ বাড়ার পাশাপাশি বেড়ে চলেছে অতি দরিদ্র অসহায় মানুষের সংখ্যা।
লকডাউনে কর্মহীন হয়ে পড়া বেকার জনগোষ্ঠীর বড় অংশ ডেইলি বেজড পিপল।বাংলাদেশে এর সংখ্যা প্রায় দুই কোটির কাছাকাছি। লকডাউন এই ডেইলি বেজড পিপলকে জীবন যাপনের ক্ষেত্রে চরম কস্টের মধ্যে নিয়ে গেছে।
এই চরম অসহায় গরীব মানুষের জীবনে এনজিওসহ ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি আরও বড় সমস্যার সৃষ্টি করেছে। সরকার এই ঋণের জাল হতে দ্রুত এই জনগোষ্ঠীকে রেহাই দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা না করলে অতি দরিদ্র জনগণের উপর আরও বড় চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা সরকারের মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে।