দেশের বাজারে কাজুবাদামের মোটামুটি চাহিদা রয়েছে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদন কম হওয়ায় তা আমদানি করতে হয়। আর আমদানির প্রায় পুরোটাই আসছে ভিয়েতনাম থেকে। কিন্তু প্রতিটি কাজুবাদামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে দেশ থেকে মুদ্রা পাচার আর ডলার নিয়ে কারসাজি করার গল্প।
ভিয়েতনাম থেকে প্রকাশিত তথ্য–উপাত্ত পর্যালোচনা করে বাংলাদেশি আমদানিকারকদের কারসাজির চিত্র পাওয়া গেছে। ভিয়েতনামের কাজুবাদাম রপ্তানিকারকদের সংগঠন ‘ভিয়েতনাম ক্যাশো অ্যাসোসিয়েশন’ গত ১৫ জানুয়ারি এই তথ্য–উপাত্ত প্রকাশ করে। এতে কোন দেশে কত দামে কাজুবাদাম রপ্তানি হয়, তা তুলে ধরা হয়। মোট ৩০ পৃষ্ঠার ওই প্রকাশনায় বিশ্বের ১০৩টি দেশে ৩২১ কোটি মার্কিন ডলারে ৫ লাখ ২১ হাজার ৪১৯ টন কাজুবাদাম রপ্তানির বিস্তারিত তথ্য রয়েছে।