ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট এর উপস্থিতি চাপাইনবাবগঞ্জ এর করোনা আক্রান্তদের শরীরে।
সংক্রমণ হার উর্ধমুখী। অনিবার্য লকডাউন। শহরে ঢোকা ও বের হওয়া নিষেধ কিন্তু এখন যে আম পাকার মৌসুম। সারাদেশ চাপাই এর আমের বাজার। শত শত কোটি টাকার আমের অর্থনীতি। বিপাকে আম চাষীও ব্যবসায়ীরা।
সরকার আম কেনা বেচা লকডাউনের আওতামুক্ত করেছে কিন্তু চাষীরা সাহস পাচ্ছেন না গাছ থেকে আম নামাতে। জেলার বেশি আম হয় শিবগঞ্জ, কানসাটে। সীমান্ত কাছে বলে ঝুকি আছে।
মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে, সচেতনতা নেই। তারা স্বাস্থ্য বিধি মানছেন না।
গত সপ্তাহে যে আম ২২ শ টাকায় বিক্রি হয়েছে আজ তার দাম ১৬ শো টাকায় নেমে এসেছে।
আম ব্যবসায়ীরা বলছেন, গতবারে যেখানে দিনে ১০০ ট্রাক আম যেত এখন সেই একই সময়ে সেই হাট থেকে ৫/৬ ট্রাক আম যাচ্ছে। ক্রেতা আসতে ভয় পাচ্ছে। কিন্তু এই সমস্ত অসুবিধা দুর করতে সরকারের সহযোগীতা লাগবে।
হোটেলগুলো নিরাপদ করা, অন লাইনে বিক্রির জন্য প্রচারনা দরকার।
আর স্থানীয়দের সচেতন সহযোগীতা লাগবে। যাতে মানুষের মাঝে ভীতি না তৈরী হয়।